ফিফা অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে যা ঘটল, তা চলতি বছরশেষে অন্যতম বড় অঘটনের তালিকায় উপরের দিকে থাকবে। ফুটবলের মহাশক্তিধর আর্জেন্তিনাকে ২–০ গোলে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মরক্কো!
চিলির সান্তিয়াগো শহরের ন্যাশনাল–হুলিও মার্টিনেজ প্রাদানোস স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট দেখিয়েছে উত্তর আফ্রিকার দেশটি। ম্যাচের ১২ মিনিটেই লিড নেয় তারা—গোল করেন ইয়াসির সাবিরি। ২০ বছর বয়সি এই ফরোয়ার্ড দ্বিতীয়বার জালে বল জড়ান ২৯ মিনিটে। ফলে বিরতিতেই ব্যবধান দাঁড়ায় ২–০। দ্বিতীয়ার্ধে গোল শোধের মরিয়া চেষ্টা করেও আর্জেন্টিনা আর লড়াইয়ে ফিরতে পারেনি!
যে দেশের সিনিয়র টিম কাতার বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে পৌঁছে সবাইকে চমকে দিয়েছিল, সেই ধারা এবার টেনে নিয়ে গেল তাদের যুব বাহিনী। মরক্কোর এই সাফল্য শুধু একটি ট্রফি জেতার গল্প নয়—আফ্রিকার ফুটবলে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা। দেশের ইতিহাসে সমস্ত স্তরের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এই প্রথম কোনো দল ফিফা বিশ্বকাপ জিতল। একইসঙ্গে, কাটল আফ্রিকা মহাদেশেরও যুব ফুটবলে বহু বছরের ট্রফির খরা।
এই প্রতিযোগিতায় মরক্কো একের পর এক শক্তিশালী দলকে হারিয়ে এসেছে। সেমিফাইনালে তারা উড়িয়ে দেয় ফ্রান্সকে। তার আগে কোয়ার্টারে হারায় পর্তুগালকে। আর ফাইনালে নেমেই জয় তুলে নিল সেই আর্জেন্তিনার বিরুদ্ধে, যারা অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপে সবচেয়ে সফল দল—ছ’বারের চ্যাম্পিয়ন! ম্যাচ জিতে পরে মরক্কো কোচ হামিদ আল–আমরানি উচ্ছ্বসিত। বলেন, ‘আমরা জানতাম, আর্জেন্তিনাকে হারানো সহজ নয়। কিন্তু এই প্রজন্ম প্রমাণ করেছে—আফ্রিকার ফুটবলও বিশ্বজয়ের সাহস দেখাতে পারে!’
একইসঙ্গে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে কলম্বিয়া ৩–১ গোলে হারায় ফ্রান্সকে, নিশ্চিত করে ব্রোঞ্জ পদক।
চিলির সান্তিয়াগো শহরের ন্যাশনাল–হুলিও মার্টিনেজ প্রাদানোস স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট দেখিয়েছে উত্তর আফ্রিকার দেশটি। ম্যাচের ১২ মিনিটেই লিড নেয় তারা—গোল করেন ইয়াসির সাবিরি। ২০ বছর বয়সি এই ফরোয়ার্ড দ্বিতীয়বার জালে বল জড়ান ২৯ মিনিটে। ফলে বিরতিতেই ব্যবধান দাঁড়ায় ২–০। দ্বিতীয়ার্ধে গোল শোধের মরিয়া চেষ্টা করেও আর্জেন্টিনা আর লড়াইয়ে ফিরতে পারেনি!
যে দেশের সিনিয়র টিম কাতার বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে পৌঁছে সবাইকে চমকে দিয়েছিল, সেই ধারা এবার টেনে নিয়ে গেল তাদের যুব বাহিনী। মরক্কোর এই সাফল্য শুধু একটি ট্রফি জেতার গল্প নয়—আফ্রিকার ফুটবলে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা। দেশের ইতিহাসে সমস্ত স্তরের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এই প্রথম কোনো দল ফিফা বিশ্বকাপ জিতল। একইসঙ্গে, কাটল আফ্রিকা মহাদেশেরও যুব ফুটবলে বহু বছরের ট্রফির খরা।
এই প্রতিযোগিতায় মরক্কো একের পর এক শক্তিশালী দলকে হারিয়ে এসেছে। সেমিফাইনালে তারা উড়িয়ে দেয় ফ্রান্সকে। তার আগে কোয়ার্টারে হারায় পর্তুগালকে। আর ফাইনালে নেমেই জয় তুলে নিল সেই আর্জেন্তিনার বিরুদ্ধে, যারা অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপে সবচেয়ে সফল দল—ছ’বারের চ্যাম্পিয়ন! ম্যাচ জিতে পরে মরক্কো কোচ হামিদ আল–আমরানি উচ্ছ্বসিত। বলেন, ‘আমরা জানতাম, আর্জেন্তিনাকে হারানো সহজ নয়। কিন্তু এই প্রজন্ম প্রমাণ করেছে—আফ্রিকার ফুটবলও বিশ্বজয়ের সাহস দেখাতে পারে!’
একইসঙ্গে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে কলম্বিয়া ৩–১ গোলে হারায় ফ্রান্সকে, নিশ্চিত করে ব্রোঞ্জ পদক।